নিজস্ব প্রতিবেদক:
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা ১৮ নং কুশাখালী ইউনিয়ন ১ নং ছিলাদিত গ্রামে সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী পাখী বেগম আকাম করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়লো ছেলের কাছে।এতে এলাকায় খুব উত্তেজনা বিরাজ চলছে ছেলের চিৎকার সাথে এলাকাবাসী লোকজন রাত্রের অন্ধকারে বেরিয়ে আসে ঘটনাস্থলে দুইজনকে হাতেনাতে আটক করা হয়।
তাৎক্ষণিকভাবে ইউনিয়নের গণ্যমান্য চেয়ারম্যান ও মেম্বার এর কাছে হস্তক্ষেপ করা হয়। ঘটনা সততা নিশ্চিত করে বলছেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের বসে সমাধান করে দিবে।চেয়ারম্যানের জিমিতে সবাইকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায় আবু তাহের দুই নং ওয়ার্ডের বাসিন্দার পরের দিন আবু তাহের মিথ্যা অজুহাত দেখাইয়া কোর্টে আদালতে মামলা করেন।সি আর মামলা ৬৮৬ ২০২৪ সালে আদালতের শোকজ করেন এক দুই আসামি পাখি বেগমের ছেলে ফয়সাল রাকিব৩/ রাসেল কুশাখালী ইউনিয়ন কৃষক দলে যুগ্ম আহবায়ক তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা অজুহাত দেখান এতে এলাকাবাসী খুব উত্তেজনা বিরাজ করতেছে লুচ্চা আবু তাহেরের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করবো।
এই সময় এলাকাবাসীর সাথে কথা বলার সময় তারা বলেন এ দীর্ঘদিন থেকে পরকীয়া করি বেড়াচ্ছে লুচ্চা আবু তাহের বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে এলাকায় বিভিন্ন মহিলাদের সাথে অপকর্ম প্রয়োগ করে যাচ্ছে।রাত্রে আনুমানিক ৮ ঘটিকার সময় লুচ্চা আবু তাহের সাথে পাখী বেগমের বাগানে আকাম করার সময় ছেলের কাছে ধরা পড়ে।
পাখী বেগমের বড় ছেলে ফয়সাল সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন রাত্রে আনুমানিক আট ঘটিকার সময় আমার মায়ের সাথে লুচ্চা আবু তাহের পর কিয়া করার সময় আমি তাদেরকে দেখি চিৎকার এতে এলাকার লোকজন আসে দুইজনকে আটক করি আসলে ঘটনাস্থলে দুইজনকে উপস্থাপনা করা হয় এতে খুব উত্তেজনা চলছে।এবং আমাদের নামে মিথ্যা সি আর মামলা করেন অপরাধী আবু তাহের।
এ সময় পাখী বেগমের স্বামী সিরাজুল ইসলামের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন আমি ঘটনাস্থলে বাড়ি ছিলাম না আমি চাকরি করি।ঘটনার কিছুক্ষণ পরে আমার ছেলে আমাকে ফোন দিয়ে বলে মায়ের সাথে পাশের গ্রামের লুচ্চা আবু তাহেরের সাথে ধরেছিল এ লজ্জা মুখ দেখাতে পারছি না লুচ্চা আবু তাহের”আমাদের ছেলের নামে মিথ্যা মামলা করেছিলে।যার কোন ভিত্তিহীন নাই”এমন নোংরা পরিবেশ এলাকা চলতে থাকলে কার গো মা বোন নিরাপদ থাকতে পারবে না তাই সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে এ লুচ্চা আবু তাহেরের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হোক।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একের পর এক ডেট দিয়ে যাচ্ছে কোন সমাধান করে দিচ্ছে না তাই আমি দেশবাসীর কাছে বিনীতভাবে অনুরোধ করব যারা পরকীয়ার সাথে লিপ্ত তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হোক।
এ সময় কুশাখালী ইউনিয়ন কৃষকদলের যুগ্ন-আব্বায়ক রাসেল কথা বলার সময় তিনি বলেন আমি দীর্ঘদিন রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলাম আমাদের এলাকায় কোন নোংরা পরিবেশ চলে নাই।পরকীয়া ধরার কারণে আমার নামে মিথ্যা মামলা করেছে যা আপনারা এলাকাবাসীর কাছে শুনেছেন। এ লুচ্চা আবু তাহেরের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করবো’
এদের কারণে সমাজ ধ্বংস হতে যাচ্ছে যারা পরকীয়া করে বেড় তারা দেশের শত্রুর জনগণের শত্রু এরা মিথ্যা অপপ্রচার দিয়ে মামলা হামলা দিয়ে নিরীহ জনতাকে হয়রানি করে যাচ্ছে।আমি এর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি আমার সাথে আমাদের এলাকাবাসী আছে আমরা কখনো এসব কাজ করি নাই আর কখনো করবো না লুচ্চামি ধরা কি আমাদের অপরাধ লুচ্চার বিচার করতে গিয়ে আজ আমি মিথ্যা মামলার আসামি দেশবাসীর কাছে বিচার দিলাম।
অভিযুক্ত আবু তাহের এর সাথে মুঠোফোনের যোগাযোগ করার চেষ্টা চালিয়েও সম্ভব হয়নি।
ঘটনা সত্য উদঘাটন করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এর সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন ঘটনা আমি শুনেছি আমি বশির সমাধান করে দিব বিবাদী যদি আমার কথা না শুনে তাহলে তো আমি করতে পারবো না।
দেশের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এরকম অপকর্মের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ থাকবে।