প্রথম বাংলা:র্যাব-১৪,সিপিএসসি,ময়মনসিংহ কর্তৃক ময়মসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করে ১৯ জন দালাল চক্রের সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার।
র্যাব-১৪,সিপিএসসি,ময়মসিংহ এর আভিযানিক দল ২ সেপ্টে ম্বর ২০২৫ খ্রি. দুপুর ১১:০০ ঘটিকা হতে ১৪:০০ ঘটিকা পর্যন্ত সিপিএসসি, র্যাব-১৪, ময়মনসিংহ এর কোম্পানি কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ সামসুজ্জামান,জেলা প্রশাসকের কার্যালয়,ময়মনসিংহ এর বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ শফিকুল ইসলাম এবং জনাব মোঃ রাশিক খান শুষান গনদের নেতৃত্বে ময়মসিংহ জেলার কোতোয়ালী থানাধীন ময়মসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অভিযান পরিচালনা করেন।
উক্ত মোবাইল কোর্ট দালাল চক্রের সক্রিয় সদস্য ১। মোঃআরি ফুল ইসলাম রানা(৩২),পিতা-আলাল উদ্দিন,সাং-মাসকান্দা,২। মোঃ জসিম উদ্দিন(৪০),পিতা-আব্দুল কাদের,সাং-চরপাড়া, ৩। মোঃ রতন মিয়া(৪৮),সাং-চরপাড়া বৌবাজার,৪। আনিস হোসেন রকি(৩৫),সাং-ভাটিকাশর,৫। টুটুল আহেমদ শরিফ(৩ ৯), পিতা-মৃতঃ মুকুল হোসেন বাবুল, সাং-বাগমাড়া,
৬। রকিবুল ইসলাম (৪৮),পিতা-মেশর আলী,সাং-রাঘবপুর, থা না- ৭। রুবেল (৫৫),পিতা-মৃতঃ শফিক,৮। বিদ্যুৎ(২৬),পিতা-আলমগীর হোসেন,সাং-দিঘারকান্দা,৯গিয়াস উদ্দিন(৫৩),পিতা -ছলিম মিয়া,সাং-চড়পাড়া, ১০। শরিফ (২৬), পিতা-আব্দুল কাইয়ুম,সাং-ভাটিদাপুনিয়া,সর্বথানা-কোতোয়ালী, ১১। মিজান (২৪),পিতা-খোরশেদ আলী,সাং-পিঠাসুতা,থানা-তারাকান্দা,
১২।নুরুজ্জামান(৪০),পিতা-মৃতঃ আব্দুল গনি,সাং-জোরবাড়িয়া ,থানা-ফুলবাড়িয়া,সর্বজেলা-ময়মনসিংহদের সরকারী কাজে বাধা প্রদান করায় ১৮৬০ সনের দন্ডবিধি আইনের ১৮৬ ধারা মোতাবেক প্রত্যেককে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং ১৩। পারভীন খাতুন(৬৫), স্বামী-আঃ রশিদ, সাং-ষোলহাশিয়া,থানা-গফরগাঁও,১৪। বকুল (৬০),পিতা-মৃতঃ আব্দুল্লাহ,সাং-চরপাড়া, ১৫। আসমা (৪৫),পিতা-আব্দুল করিম,সাং-বাড়েরা,১৬’আনো য়ারা(৪৫),স্বামী-শহিদ,সাং-মাসকান্দা,১৭। হসনা (৪৫),
স্বামী-শহিদ,সাংম-ভাটিকাশর,১৮’সালেহীন(৩৭),পিতা-আব্দুল ওয়াহেদ,সাং-ধোপাখোলা, ১৯’জসিম(৩৭),পিতা-নবি হোসেন, সাং-চরপাড়া,সর্বথানা-কোতোয়ালী,জেলা-ময়মনসিংহদেরকে উক্ত ধারা মোতাবেক ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান পূর্বক জেল হাজতে প্রেরন করেন।
উল্লেখ্য যে, উক্ত দালাল চক্রের সদস্যরা গরীব অসহায় রোগী ও তাদের স্বজনদের ভুল তথ্য দি য়ে,কম খরচ ও উন্নত চিকিৎ সার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে এমনকি জিম্মি করে ফাঁদে ফেলে পছ ন্দের অনুমোদনহীন ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পাঠায়, যা দরিদ্র রোগীদের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন করে।জনগনের কল্যাণের স্বার্থে র্যাবের এমন জনবান্ধব কার্যক্রম ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।