নিজস্ব প্রতিবেদন।
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ৫ নং পার্বতী নগর ৪ নং ওয়ার্ড এর বাসিন্দা মোহাম্মদ হানিফ, বয়স ৫০, গ্রামের একজন সহজ সরল ও দিনমজুর এর কাজ করে স্ত্রী,ছেলে মেয়ে নিয়ে কোন রকম জীবিকা নির্বাহ করে যাচ্ছে, কিন্তুু কথিত ডাক্তার অবসরপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসার এবং সাবেক ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডাক্তার আবুল ফয়েজ ভুঁইয়া, বিভিন্ন সময় মোহাম্মদ হানিফ ও তার ছেলে কে তাঁর পুকুরে কাজ করার জন্য বললে, হানিফ ও তার ছেলে অস্বীকৃতি জানালে তাদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্র বানোয়াট মামলা দিয়ে হয়রানি করে যাচ্ছে।
এমতাবস্থায় অসহায় পরিবারটি গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কে জানালে তারা কয়েকবার ডাক্তার ফয়েজ ভুঁইয়া সাথে সালিশি বৈঠক বসে ডাক্তার ফয়েজ ভূঁইয়া সালিশি বৈঠকে মামলা তুলেন নেওয়ার কথা বলে গোপনে মোহাম্মদ হানিফ ও তার মেয়ের জামাই তার ছেলে তার মেয়ের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট করায়, পুলিশের হয়রানির শিকার হয়ে পরিবার টি এখন বাড়িঘর ছাড়া,
এ বিষয়ে এলাকার লোকজন গন মাধ্যম কে জানায় ডাক্তার ফয়েজ ভূঁইয়া উদ্দেশ্য প্রণীতভাবে হানিফ ও তার পরিবারকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে যাচ্ছে। আমরা সবাই প্রশাসনের নিকট সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে ন্যায় বিচার আশা করি।
ভুক্তভোগী হানিফ বলেন ডাক্তার ফয়েজ ভূঁইয়া যে বাড়িতে বাঁড়া থাকেন তারা তাকে কয়েকবার তাদের বাড়ি থেকে চলে যাওয়ার জন্য বলে কিন্তু ফয়েজ ভূইয়া ও তার স্ত্রী তা তে অস্বীকৃতি জানায়, এতে বাড়িওয়ালা ক্ষিপ্ত হয়ে ফয়েজ ভুঁইয়ার ঘরের যাবতীয় মালামাল বাইরে ফেলে দেয়, কিন্তু ডাক্তার ফয়েজ ভূঁইয়া পুলিশে খবর দিয়ে পুলিশকে বলে মোহাম্মদ হানিফ ও তার পরিবারের লোকজন তাদেরকে এই বাড়ি থেকে বের করে দিচ্ছে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বাড়ির মালিকের কাছে জানতে পারে মোহাম্মদ হানিফ ও তার পরিবার এ কাজের সাথে জড়িত নয়।
বাড়ির মালিক নিজে তাদের কে বের করে দিচ্ছে,
এ ভাবে ডাক্তার ফয়েজ ভুঁইয়া প্রতিনিয়ত মোহাম্মদ হানিফ ও তার পরিবারকে হয়রানি করে যাচ্ছি, মোহাম্মদ হানিফ ও তার পরিবার ডাক্তার ফয়েজ ভূঁইয়ার হয়রানি থেকে বাঁচতে চাই।
ভুক্তভোগী মোহাম্মদ হানিফ মিয়া ও তার পরিবার এ হয়রানি থেকে বাঁচার জন্য লক্ষ্মীপুর পুলিশ সুপার ও প্রশাসনের নিকট ন্যায়বিচার দাবি জানান।