নিজস্ব প্রতিবেদকঃধর্ষনের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড ও ১০ দিনের ভিতরে ফাইনাল রিপোর্ট ৯০ দিনের মধ্য রায় কার্যকর করতে একটা আদেশ জারি করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
সাম্প্রতিক সময়ে অভিযোগ উঠেছে বিয়ের প্রলোভনে দেখিয়ে ও অন্তরঙ্গ ছবি ও ভিডিও ক্লিপ রেখে ধারাবাহিকভাবে প্রেমিকাকে দিনের পর দিন ধর্ষন করে যাচ্ছেন মুন্না নামে এক ব্যক্তি।প্রেমের ফাঁদে ফেলে মুন্না একাদিক মেয়ের সাথে শারিরীক সম্পর্ক করেন তিনি ।নিজের শারিরীক চাহিদা শেষ হওয়ার পর ঐ মেয়েদের কে দিয়ে বিভিন্ন ভাবে ধর্ষণে বাধ্য করেন ও তাদেরকে দিয়ে জোরপূর্বক দেহ ব্যবসা করান মুন্না ।
মুন্নার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ হলো,স্কুল কলেজ পড়ুয়া মেয়েদেরকে এবং প্রেমিকাকে বিয়ের প্রলোভনে একাধিকবার ধর্ষণ এবং সেই অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ও ভিডিও ক্লিপ রেখে ধারাবাহিকভাবে ধর্ষণে বাধ্য করা এবং তাদেরকে দিয়েই দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে নির্দ্বিধায় নির্বিঘ্নে।
নামপ্রকাশ অনুচ্ছুক এক ভুক্তভোগী তরুনী বলেন,মুন্না আমাদের ব্ল্যাকমেইল করে এসব খারাপ কাজ করান।
করতে না চাইলে বা অসম্মতি জানালে তাদেরকে মেরে ফেলার হুমকিসহ সোশ্যাল মিডিয়াতে অশ্লীল ছবি ও ভিডিও গুলো ভাইরাল করে দেওয়ার ভয়-ভীতি প্রদর্শন করেন তিনি। অনেক গুলো মেয়ে ব্লাকমেইল করে রাতারাতি হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা ।মুন্নার ভয়ে ভিকটিমরা কেউ মুখ খুলতে চাচ্ছেন না কেউ মামলা করতে আসলে তাদের পুরো পরিবারকেই মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে এই ধর্ষক মুন্না !
অভিযোগ আছে,মেরুল বাড্ডা ডিআইটি প্রজেক্ট ১৪ নাম্বার রোডের “জামাই বাছেদের” দখল করা বাড়িতেই এ সমস্ত অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে নির্দ্বিধায় নির্বিঘ্নে তারই ছোট ছেলে “মুন্না” সেখানে জুয়ার আসর বসিয়েছে মাদক সেবনের আখড়া বানিয়ে মেয়েদেরকে নিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপের মাধ্যমে প্রতিদিন হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। জামাই বাছেদ নিজেও একাধিক হত্যা মামলার আসামি।
মূলত পুরো পরিবারের ছাত্রছায় থেকেই বেপরোয়া এই মুন্না তার বিশাল কিশোর গ্যাং এর সহযোগিতায় সকাল থেকে শুরু করে গভীর রাত অব্দি চালাছে অসামাজিক অবৈধ ভয়ংকর কার্যকলাপ। মূলত মুন্নার মা হেলেনা আক্তার ও মুন্নার ভাই সোহাগ আড়ালে থেকে পুরোপুরিভাবে সহযোগিতা করছে মুন্নার অপকর্ম। মুন্নাও তার কিশোর গ্যাং সিন্ডিকেটের সদস্যরা স্পষ্ট ভাবেই সবাইকে জানান দিচ্ছে যে তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নিয়মিত ও সাপ্তাহিক পেমেন্ট দিয়েই চালাছে তাদের অপকর্মের ধারাবাহিকতা।
সে সর্বত্রই ক্লিন ইমেজের রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয় দিচ্ছে তার এই অপকর্ম পরিচালনার জন্য এমনকি বাড্ডা থানার ওসি তদন্ত ইয়াসিন গাজী সাহেবের বডিগার্ড “মনির” নাকি তার ভাই ! ইদানিং তার ভয়ংকর কিশোর গ্যাং দিয়ে ছিনতাই ও মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে এই মুন্না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকার সাধারণ মানুষ ও রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের সুস্পষ্ট বক্তব্যের মাধ্যমে উঠে এসেছে যে পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করে বেপরোয়া হয়ে উঠছে মুন্না ও তার কিশোর গ্যাং।
অনুসন্ধানের আরো জানা যায়,বাড্ডা থানার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কারোই কোন সম্পৃক্ততা নেই বলে সুস্পষ্টভাবে জানিয়েছেন। এবং গণমাধ্যম কর্মীদের তথ্য অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে সে তার অপকর্ম চালিয়ে যাওয়ার কারণেই মূলত বাড্ডা থানা পুলিশ প্রশাসনকে নোংরা ভাবে জড়িয়ে তাদের নাম ব্যবহার করছে সর্বত্রই , মুন্না তার কিশোর গ্যাং বাহিনীর এই পুলিশ প্রশাসনকে জড়িয়ে তাদের নাম ব্যবহার করে অপকর্ম করাতে ভয়ংকর ভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে পুলিশ কর্মকর্তারা, নষ্ট করছে বাড্ডা থানার ভাবমূর্তিকে ।
অভিযোগ আছে,মুন্না বাবা জামাই বাছির হত্যা মামলাসহ ৪ মামলার আসামি ।ফরিদুর রহমান খান ইরানের ক্যাডার ছিল জয়নাল আবেদীন শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘনিষ্ঠ বন্ধু স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ছিলেন জয়নাল ওই কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন জামাই বাছির।আনন্দনগর মেরুল এলাকা এক সময় তাণ্ডব চালিয়ে রাখতেন জামাই বাছির ।বাড্ডা থানায় অসংখ্য অভিযোগ আছে জামাই বাছিরের নামে ১৪ নাম্বার রোডে পশ্চিম মাথায় আড়াই কাঠার একটি প্লাট দখল করে রেখেছেন জামাই বাছির।
অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত মুন্না বলেন,আমার চাচাতো বোনের সাথে আমার প্রেম ছিলো এখন তার বিয়ে হয়ে গেছে ও আমার মোবাইল চুরি হয়ে গেছে।