বাকেরগঞ্জ প্রতিনিধি : মো ইমরান হোসেন খান
আমি, শাহাবুদ্দিন তালুকদার শাহিন, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, বরিশাল জেলার একজন দায়িত্বশীল রাজনীতিক হিসেবে বরিশাল জেলা বিএনপির আহবায়ক জননেতা জনাব আবুল হোসেন খান সম্পর্কে “আমার দেশ” পত্রিকায় প্রকাশিত মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত খবরে গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা প্রকাশ করছি।
বাকেরগঞ্জ পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বলেন জননেতা আবুল হোসেন খানের বিরুদ্ধে এক বিশেষ মহল দীর্ঘদিন ধরে পরিকল্পিতভাবে অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এলাকার জনগণের মতে, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে থাকা এই নেতাকে আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন থেকে বঞ্চিত করতে একটি ‘কুযুক্তি বাহিনী’ বিভিন্ন ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, পৌরসভার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছোট্ট একটি বাসা ভাড়া করে দীর্ঘদিন যাবত থাকেন। বাকেরগঞ্জের প্রাণকেন্দ্র সদর ২৪ ঘন্টায় মানুষের যাতায়াত অব্যাহত একটি দলের ফ্যাসিস্ট লোকমান যদি সেখানে প্রবেশ করে তাহলে তো এলাকার লোকজনের সামনে পড়বে এটাই বাস্তবত সেখানে একটি মশা বা মাছিও গোপনে প্রবেশ করতে পারে না। তা সত্ত্বেও তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে। এ ধরণের প্রচারনা শুধু ব্যক্তি আক্রমণ নয়, বরং দলের ভিতরে বিভাজন সৃষ্টির সুপরিকল্পিত অংশ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
ওই প্রতিবেদনে মিথ্যাভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, আমি আওয়ামী লীগ নেতা লোকমান হোসেন ডাকুয়াকে আমার বাসায় আশ্রয় দিয়েছি। আমি স্পষ্টভাবে জানাচ্ছি যে, এই সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও রাজনৈতিকভাবে প্রণোদিত। এটি আমার রাজনৈতিক সুনাম ক্ষুণ্ন করার অসৎ প্রচেষ্টা ছাড়া আর কিছু নয়।
জননেতা আবুল হোসেন খান একজন সৎ, নিষ্ঠাবান এবং ত্যাগী নেতা, যিনি বহু বছর ধরে বরিশাল বিএনপিকে শক্তিশালী করতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তাঁর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন একটি ঘৃণ্য চক্রান্ত, যা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার অপচেষ্টা বলে আমি মনে করি।
আমি সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, তারা যেন সঠিক তথ্য যাচাই না করে এমন মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকে এবং এ ধরনের বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা করে।
শাহাবুদ্দিন তালুকদার শাহিন
সাধারণ সম্পাদক
পৌর বিএনপি, বাকেরগঞ্জ, বরিশাল