| ২৫শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |১৪ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি July 9, 2025, 9:48 pm
Title :
‎চৌদ্দগ্রামে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা: ৫ হাজার মানুষের মুখে হাসি শেরপুর বিশিষ্ট চাউল ব্যবসায়ী কাছে থেকে ৩ লক্ষ টাকা চাঁদার দাবি সাংবাদিকসহ ৪ জন বিরুদ্ধে মামলা  বাকেরগঞ্জে স্বৈরাচারের দোসর এখন ওয়ার্ড বিএনপির সেক্রেটারি প্রার্থী! বাকেরগঞ্জ উপজেলায় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক ও ক্যাসিনো জুয়ায় আসক্ত নিয়ামতি ইউনিয়ন বিএনপি’র ক্ষোভ: বহিষ্কৃত সালাম মৃধার উপস্থিতিতে উত্তেজনা ‎”চিত্রনায়িকা আঁখি চৌধুরীর জন্মদিনে লাবণ্য মিডিয়ার বিশেষ আয়োজন।” স্টার অ্যাওয়ার্ড ২০২৫-এ ব্যবসায়ী শ্রেণিতে সম্মাননা পেলেন সগীর আহমেদ বাকেরগঞ্জে উপজেলা ও পৌর শাখা কমিটির পরিচিত সভা ও সাংগঠনিক আলোচনা অনুষ্ঠিত বাকেরগঞ্জে চাঁদার টাকা না পেয়ে ছোট ভাইয়ের স্ত্রীকে কুপিয়ে প্রতিবেশীকে ফাঁসানোর চেষ্টা! রাজধানীর বনশ্রীতে এজেন্ট ব্যাংক শাখা ও বাসায় দুর্বৃত্তের তাণ্ডব

বরিশালে নগরীতে জুম্মান-সাজ্জাদ’কে ফাঁসাতে মরিয়া আতিকুর ও মিনার

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, জুন ১৯, ২০২৫
  • 22 Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক:: বরিশাল নগরীতে বেসিক কম্পিউটারের স্বত্বাধিকারী জুম্মান সিকদার ও জে.কে.এস কম্পিউটারের স্বত্বাধিকারী শরিফুল ইসলাম সাজ্জাদ’কে বিভিন্নভাবে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে আশা মোটরসের স্বত্বাধিকারী আতিকুর রহমান আকাশ ওরফে মন্টু এবং হীরামন অনলাইনের সত্তাধিকারী মাহফুজুল হক মিনার ওরফে খিছ মিনার এর বিরুদ্ধে।

মিথ্যা ছাত্রলীগ কর্মী সাজিয়ে কোতয়ালী মডেল থানা পুলিশের এক অসাধু কর্মকর্তাকে মোটা অংকের টাকার বিনিময় জুম্মান সাজ্জাদ’কে গ্রেফতার করিয়েছিলেন মন্টু ও মিনার। আর মিথ্যা নাটকীয় গ্রেফতারের মাস্টারমাইন্ড তার নিজেরাই। এমনটাই দাবি ভুক্তভোগীর।

জুম্মান ও সাজ্জাদ জানান, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ বরিশালে কম্পিউটার সামগ্রী সরবরাহের কাজ পায় জুম্মান ও সাজ্জাদ। পরবর্তীতে কাজের অংশীদারিত্ব করেন মন্টু কে কিন্তু তার নিজ স্বার্থ হাসিল না হওয়ায় মন্টু জুম্মান ও সাজ্জাদকে ফাঁসাতে ভুয়া টেন্ডার-ওয়ার্ক অর্ডার এবং ২৫ লক্ষ টাকার জাল চেক তৈরি করেন মন্টু।

জুম্মান ও সাজ্জাদ আরো জানান, ১৬নং ওয়ার্ড এর বাসিন্দা এবং ব্যবসায়ী খলিলুর রহমান সুমন ওরফে পেদা সুমনের কাছ থেকে জুম্মান ও সাজ্জাদ ২০২৪ সালে ১১ লক্ষ টাকা নেয় এবং তারা পেদা সুমনের কাছে জিম্মির শিকার হয় লাভ এবং আসল মিলিয়ে জুম্মান ও সাজ্জাদ পেদা সুমনকে ৪ মাসে ১৬ লাখ টাকা পরিশোধ করলেও পেদা সুমন এর হাত থেকে তাদের রক্ষা হয়নি।

টাকা পরিশোধ করার পরে চেক এবং স্টাম্প রিটার্ন দেয়ার কথা থাকলেও যুবলিগ এর ক্ষমতা দেখিয়ে তাদের ডকুমেন্টস তাদের রিটার্ন না দিয়ে সেই চেক স্ট্যাম্প মিনার ওরফে খিছ মিনার কে দিয়ে এর বিপরীতে মিথ্যা মামলাও দায়ের করেন। ভুক্তভোগীর আরো জানান, মানুষকে হয়রানি করা তাদের নেশা-পেশা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category